
ইখওয়ানকে নিষিদ্ধ ঘোষণার পরবর্তী দিনই আমি দলের কেন্দ্রিয় দফতরে আমার নির্দিষ্ট কক্ষে উপস্থিত হই। আমার বিশ্বাস জন্মালো আল বান্নার কথাই ঠিক। তিনিই সেই নেতা, যার পেছনে কাজ করতে আমাদের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া উচিৎ। আমার নিজের চাইতে আল বান্নাকে অনেক বেশি শক্তিশালী মনে হলো। তার মতো এমন সাহস সকল মুসলমানের থাকা উচিৎ।

ইসলামি বিপ্লব মানে আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা করা, যা মানুষের মুক্তির পথ।” অর্থাৎ, বিপ্লবের লক্ষ্য হলো মানুষের স্বাধীনতা, ন্যায় ও সামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত করা, যা আল্লাহর শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে সম্ভব। তিনি আরও যোগ করেন, “বিপ্লব শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি আত্মিক ও নৈতিক পুনর্জাগরণেরও নাম।

বিপ্লব হোক ধীরে, কিন্তু স্থায়ী; কারণ হঠাৎ পরিবর্তন স্থায়ী হয় না।” অর্থাৎ, ইসলামি বিপ্লবের প্রকৃত অর্থ হলো স্থায়ী নৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তন, যা মানুষের চেতনা, সংস্কৃতি ও জীবনযাত্রায় প্রবেশ করে। দ্রুত ও অস্থায়ী পরিবর্তন প্রকৃত বিপ্লব সৃষ্টি করতে পারে না; বরং ধৈর্য, পরিকল্পনা এবং ধর্মীয় নির্দেশের ভিত্তিতে কার্যকর বিপ্লবই মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করে।

“সেই বৃক্ষের মতন হও, যখন লোকে তাকে পাথর ছুঁড়ে দেয়, সে তার বিনিময়ে দেয় সুস্বাদু ফল।” প্রতিকূলতা ও বাধার মাঝেও নৈতিকতা বজায় রাখা এবং অন্যকে কল্যাণ প্রদান করা হলো প্রকৃত শক্তি। সমাজে যখন অন্যায় ও অবিচার ছড়িয়ে পড়ে, তখনও একজন নৈতিক ব্যক্তি হাল না হারিয়ে, তার কল্যাণমূলক কাজ অব্যাহত রাখে।
আমরা আহ্বান জানাই তরুণ ও চিন্তাশীল লেখক, গবেষক, সাংবাদিক ও সাহিত্যপ্রেমীদের—
🔹 গবেষণাধর্মী ফিচার
🔹 সমসাময়িক বিশ্লেষণ ও মতামত
🔹 সাংস্কৃতিক বা সাহিত্যধর্মী লেখা
🔹 ইতিহাস, সমাজ, রাজনীতি ও চিন্তাধারা বিষয়ক রচনা
আপনার লেখা হতে পারে এক নতুন বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনের সূচনা।
মিসাইল নামার কোনো সিরিয়ানি রাতে, জেরুজালেমি কবিতার বিরহ নেশায় বুঁদ হয়ে, ক্ষতি কি? যদি অপূর্ণতায় হয়, আখিরাতে প্রথম পা রাখা, হাশরের ধূলি ছুঁয়ে মোরা হবো মুজাহিদ,শাফায়েতের নন্দিত সুরে হবে আবার দেখা।





