শেয়ারবাজারে গতি ফেরাতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হলেও পড়ছে না কোন ইতিবাচক প্রভাব। দিনের পর দিন লেনদেনের মন্থর গতিতে এক প্রকার নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে রয়েছে অর্থনীতির এ গুরুত্বপূর্ণ খাত।
বাজার ভালো করতে একদিকে অর্থ বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে অন্যদিকে জরিমানা ও তদন্তের নামে তৈরি করা হচ্ছে ভীতিকর পরিবেশ। বড় বিনিয়োগকারীরা আসবেন কি আসবেন না কিংবা বিদ্যমান বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হবেন কিনা সে বিষয়ে পাওয়া যাচ্ছে না কোন দিক নির্দেশনা।
এই মার্কেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখা অপরিহার্য হলেও নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে বেড়েছে দূরত্ব। সরকার পতনের পর শেয়ারবাজারে যে চাঙ্গাভাব বিরাজ করেছিল সেটি কেন বন্ধ হলো -প্রশ্ন বিশেষজ্ঞদের।
এদিকে দুই কার্যদিবস উত্থানের পর বুধবার সূচকের পতনে শেষ হয়েছে লেনদেন। এদিন ১৬ পয়েন্ট সূচক কমার পাশাপাশি দৈনিক লেনদেন কমে দাঁড়িয়েছে ৪০২ কোটি টাকা।